সবাই খেলছে, আমি খেলতে পারছি না, অনেক কষ্ট লাগে—এ বছরের মার্চে আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এমনটাই বলেছিলেন ইবাদত হোসেন চৌধুরী। পাঁচ মাস পর ইবাদতের কণ্ঠে শোনা গেল একই কথার প্রতিধ্বনি। পুরোনো কষ্টের দিনগুলো আর মনে করতে চান না বাংলাদেশের এই পেসার।
বিকেলে হঠাৎ জানা গেল, সিলেটে আসছেন সনাৎ জয়াসুরিয়া। ফ্লাইট বিলম্বের কারণে কাল সাড়ে ৫টার জায়গায় শ্রীলঙ্কান কিংবদন্তি হোটেল গ্রান্ড সিলেটে এসে পৌঁছালেন সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে।
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার টি-টোয়েন্টি ম্যাচ দেখতে গত পরশু সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে এসেছিলেন ইবাদত হোসেন। ইনিংস বিরতিতে তাঁর সঙ্গে যখন প্রেসিডেন্ট বক্সে দেখা, সেখানে ছিলেন ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান জালাল ইউনুসও। জালাল ইবাদতকে বলেছিলেন, ‘তুমি আমাদের স্ট্রাইক বোলার ছিলে। এশিয়া কাপ-
কী ছন্দেই-না ছিলেন ইবাদত হোসেন। গত বছর জুলাইয়ে আফগানিস্তান সিরিজে পাওয়া চোটটা তাঁকে এতটা ভোগাবে, কে ভেবেছিল! তাঁর এশিয়া কাপ শেষ, বিশ্বকাপ শেষ। ব্যতিক্রম কিছু না ঘটলে ইবাদতের আগামী জুনে হতে যাওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপও শেষ। হাঁটুর চোট থেকে সেরে ওঠার সংগ্রাম চলছে ইবাদতের।